Some Memories of Independence 29 : What is the danger with the mines

Some Memories of Independence 29
 What is the danger with the mines


 Karamadi came back in the evening.  Where do I put the mines?  It was decided to keep the yard inside our house.  Under the open sky.  Sun, rain, winter, hot, everything is a great opportunity to enjoy in silence.  Putting 200 mines together makes it look like a huge hill.  And the people of the village crowd to see this hill.  But there are also fears, if for some reason it explodes.  Meanwhile, Commander Mofazzel's team has done more unimaginable things.  They have brought four times the number of mines I have collected from the Bamandi camp, that is, 600 mines.  It's really hard to find a place to keep these.  At last they were taken to the house of Mannan brothers of Gosaidubi neighborhood.  The situation is the same there.  I heard that some mines were taken to the houses of the Bakhtiars in the western part.  If we call the pile of mines in our house Tila, then the house of Mannan brothers is a hill.  It's really something like that.  Every day countless people come to see these, some try to measure the weight by hand.  It will be approximately two and a half kg.  Due to the oppression of tourists / visitors, it became difficult to do the daily work of the house.  Besides, my father was the imam of the mosque at that time, so it is strictly forbidden for outsiders to enter our house.  But who listens to whom?  Many people in our neighborhood have never seen my mother, but at that time it was difficult to follow that rule.

  
 In this way, for some time, the mines without a mattress were lying under the blue sky, evading the real work, that is, not hurting anyone in any way.  How long like this?  I went to Gangni police station to consult with the police of the newly independent Bangladesh to determine the fate of the mines.  At that time the OC was in charge of a gentleman in the room of Nadus Nadus 50.  I told them about our problem.  He said, "Should I bring them and eat them?"  You start eating one by one.  Eating will be over in 6 months. "  I was in danger, what can be done.
 
 During the war, two diseases spread in Bangladesh.  One is eye-popping.  Suddenly the eyes become red, dirt accumulates in the corners of the eyes, and it is very itchy.  There were no doctors around so that people could get good treatment there.  There was also a great lack of money.  Patients therefore spent time depending on nature.  Some people covered their eyes with wet towels to give them a little relief.  I have heard that the reason behind this disease is the large amount of ammunition, ammunition and chemicals floating in the sky during the war.  The other is itching.  There was a tingling sensation all over his body, unbearable itching, many could not sleep at night.  Similar symptoms occurred during and after the Middle East war.  Suddenly someone discovered that the mine powder was mixed with water and applied on the body to cure itching.  A crowd of itchy patients started in our house.  I also became a great doctor who fell from the sky.  A mine would explode at the top and some ammunition would be taken out from inside and carefully handed over to the patient or his entourage.  I don't know if the itching would have been better at all.  However, the itching of my elder sister's mother-in-law did not improve.
 
 Another wonderful fancy use of the mine was discovered.  Entertainment with weapons.  At that time there was no arrangement for sports or any other recreation.  There is a huge field on the west side of our neighborhood, called Hassigari field.  Aus paddy, jute and eye were cultivated in those days.  Located between Karamdi, Harabhanga and Kalyanpur.  As soon as it was evening, some young men from the neighborhood would gather at our house to seize a mine.  And he would take it to that field.  It is like sacrificing in a village.  When we were children, we used to offer Eid prayers and gather at Kalu Bhai's mango orchard to watch the Qurbani.  Although the work was very thrilling, we enjoyed it.  A small hole was dug in the top of the mine and set on fire.  At first I thought the mine might explode if it caught fire.  But not an explosion, but black smoke coming out of the leaking place.  The smoke from the volcano seems to subside.  The bottom is narrow, but the smoke expands as it goes up.  Spread all around.  I don't remember if there was any stench or fragrance.  It could be seen from afar.  I heard it could be seen from Saharatala or across India.  It burned for one and a half to two hours.  I never thought that this gunpowder smoke could cause serious damage to the human body or the environment.  Our ignorance is the cause of many losses.  Now I think I feel very guilty.
  
 A few days later, a rumor was heard that the Indian Army was carrying important items, especially firearms or historical items, from Bangladesh across the border without permission.  We thought, we picked up the mines with so much effort, they can't be handed over to India in any way.  Although the Pakistanis brought these to kill us, but these are now under our control, but what can we do?  We also had no idea about the actual use of mines.  In the end, I decided that these need to be removed from the eyes of the people.  But where and how to keep?  Not less in number.
 
 He always extended a kind hand to us in any matter that the two brothers are the late Gani Bhai and Mannan Bhai of Gosaidubi Para.  It was decided to dig the floor of their barn and put the mines there.  Maybe this was the place of great peace for Maine.  But these things cannot be made known to everyone.  So we started digging the floor ourselves very secretly after dusk.  Who was very skilled in these works.  I was very thin light, had some reluctance in physical exertion.  I dug for many nights.  The space for 1000 mines will not be less.  I dug up the whole barn.  A few days ago, the mines in our house were brought to the Mannan brothers' house.  I slowly put them in the hole and filled them with soil on top.  Cows will always pee on the mines that were made to kill people and were carefully preserved, and the mines will be bathed with cow's lime, what a joy.  My brother, this is your proper education.  This may have been written on your forehead.

 This went on day after day, month after month, year after year.  There was no news from the police station, we did not contact ourselves.  If you want to carry them to Gangni, you have to hire a truck.  Mintu, we don't have money, and if there is, who will spend it?  Mine is not bothering us.  So I remained silent.  Suddenly one day a truck with some policemen came from Gangni police station without any notice.  I don't remember how much time has already passed.  I was not in the village that day.  Brother Mannan was probably at home and taking care of the matter.  The policemen dug the floor of the barn in front of the villagers and picked up the mines and loaded the truck.  The people of the village may have felt a little bad, because if the next thing stays with them for a long time, then they become a different Maya.  We were relieved, as well as finding a shelter from the mines.  In the end, we don't know where the mines were taken, what was done, whether they were really trafficked to India.



our karamdi village স্বাধীনতার কিছু স্মৃতি ২৯  মাইনগুলো নিয়ে এ কি বিপদ  সন্ধ্যার দিকে করমদি ফিরে এলাম। মাইনগুলো কোথায় রাখব? আমাদের বাড়ির ভিতরের অংশে উঠানে রাখার সিদ্ধান্ত হল। খোলা আকাশের নীচে। রোদ বৃষ্টি, শীত গরম সবকিছুই নীরবে উপভোগ করার মোক্ষম সুযোগ। ২০০ মাইন একত্রে করে রাখলে বিরাট একটা টিলা মনে হয়। আর এই টিলা দেখতে গ্রামের লোকজন ভিড় জমাল। কিন্তু ভয়ও আছে, যদি কোন কারনে বিস্ফোরণ করে। এদিকে কমান্ডার মোফাজ্জেলের টীম তো আরও অকল্পনীয় কাজ করেছে। তারা বামন্দি ক্যাম্প থেকে আমার সংগৃহীত মাইনের সংখ্যার চার গুন, অর্থাৎ ৮০০ মাইন উত্তোলন করে নিয়ে এসেছে। এগুলো রাখার জায়গা সংগ্রহ করা সত্যিই কঠিন। শেষে গোসাইডুবি পাড়ার মান্নান ভাইদের বাড়িতে নিয়ে যাওয়া হল। সেখানেও একই অবস্থা। আমি শুনেছি কিছু মাইন পশ্চিম পাড়ার বখতিয়ারদের বাড়িতে নিয়ে যাওয়া হয়েছিল। আমাদের বাড়ির মাইনের স্তুপকে যদি টিলা বলি, তাহলে মান্নান ভাইদের বাড়িরটা  পাহাড়। আসলেই সে রকমই কিছু। প্রতিদিনই অসংখ্য মানুষ আসে এগুলো দেখার জন্য, কেউ কেউ হাতে তুলে ওজন মাপার চেষ্টা করে। আনুমানিক দুই আড়াই কেজি হবে। পর্যটক/ দর্শকদের অত্যাচারে বাড়ির নিত্য দিনের কাজ করাটাই যেন মুশকিল হয়ে পড়ল। এছাড়া আমার বাবা সে সময় মসজিদের ইমাম, তাই আমাদের বাড়ির ভিতর বাইরের লোক ঢোকা সম্পূর্ণ নিষধ। কিন্তু কে কার কথা শোনে? আমাদের পাড়ারই অনেক লোক কখনো আমার মাকে দেখে নাই, অথচ সেসময় সেই নিয়ম নীতি মেনে চলা ছিল দুষ্কর।      এভাবেই বেশ কিছুদিন নীলাকাশের নীচে লেপ তোষক বিহীন মাইন গুলো শুয়ে থাকল, আসল কাজ ফাঁকি দিয়ে, অর্থাৎ কাউকে কোন প্রকার আঘাত না করে। এভাবে আর কতদিন? মাইন গুলোর ভাগ্য নির্ধারণের জন্য সদ্য ভূমিষ্ঠ স্বাধীন বাংলাদেশের পুলিশের সাথে পরামর্শ করার জন্য গাংনী থানায় গেলাম। তখন ওসির দায়িত্বে ছিলেন নাদুস নুদুস ৫০ এর কোঠার এক ভদ্রলোক। আমাদের সমস্যার কথা জানালাম। তার বক্তব্য হল, “ওগুলো নিয়ে এসে আমি খাব নাকি? তোরা একটা একটা করে খাওয়া শুরু কর। ৬ মাসে খাওয়া শেষ হয়ে যাবে”। বিপদে পড়লাম, কি করা যায় এ নিয়ে।        যুদ্ধের সময় বাংলাদেশে দুটো অসুখের ভীষণ প্রভাব ছড়িয়েছিল। একটি হল চোখ উঠা। হঠাৎ করে চোখ লাল হয়ে যায়, চোখের কোনায় ময়লা জমে, আর ভীষণ চুলকায়। আশে পাশে তেমন কোন ডাক্তার ছিল না যে মানুষ সেখানে ভাল চিকিৎসা পাবে। এছাড়া টাকা পয়সারও খুব অভাব ছিল। রোগীরা তাই প্রকৃতির উপরই নির্ভর করে সময় কাটাত। কেউ কেউ চোখকে সামান্য একটু স্বস্তি দেওয়ার জন্য ভিজা গামছা দিয়ে ঢেকে রাখতো। শুনেছি এই অসুখ হওয়ার পিছনে কারন হল যুদ্ধকালীন প্রচুর পরিমানে গোলাগুলি, আকাশে বারুদ এবং রাসায়নিক দ্রব্যাদির ভেসে বেড়ানো ইত্যাদি। অপরটি হল চুলকানি। গোটা শরীরে ফুদকি ফুদকি হয়ে কি যেন বের হত, অসহ্য চুলকানি, অনেকে রাত্রে ঘুমাতে পারত না। একই ধরনের উপসর্গ দেখা দিয়েছিল মধ্য প্রাচ্যের যুদ্ধের সময় এবং পরবর্তীতে। হঠাৎ কে যেন আবিস্কার করল মাইনের বারুদ পানি দিয়ে মিশিয়ে শরীরে লাগিয়ে দিলে চুলকানি সেরে যায়। শুরু হয়ে গেল আমাদের বাড়িতে চুলকানি রোগীর ভীড়। আমিও যেন আকাশ থেকে ঝরে পড়া বড় ডাক্তার হয়ে গেলাম। একটা মাইন উপরের দিকে ফুটা করে ভিতর থেকে কিছু বারুদ বের করে খুব যত্নের সাথে রোগী বা তার সাথে আগত ব্যক্তিদের হাতে তুলে দিতাম। আদৌ চুলকানি ভাল হতো কিনা জানিনা। তবে আমার বড় বোনের শাশুড়ির চুলকানি যে ভাল হয় নাই সেটা পরীক্ষিত।           মাইনের আরেকটি চমৎকার অভিনব ব্যবহার আবিস্কার হয়ে গেল। যুদ্ধাস্ত্র দিয়ে আমোদ প্রমোদের ব্যবস্থা। সে সময় খেলাধুলা বা অন্য কোন রিক্রিয়েশনের ব্যবাস্থা ছিল না। আমাদের পাড়ার পশ্চিম পাশে বিরাট একটা মাঠ আছে, নাম হসসিগাড়ির মাঠ। সেদিনে আউশ ধান, পাট এবং আঁখের চাষ হত। করমদি, হাড়াভাংগা এবং কল্যাণপুরের মাঝখানে অবস্থিত। সন্ধ্যা হতে না হতেই পাড়ার কিছু যুবক আমাদের বাড়িতে এসে ভিড় করত, উদ্দেশ্য হল একটা মাইন জব্দ করা। আর সেটা নিয়ে যেত ঐ মাঠে। এ যেন গ্রামে গঞ্জে কুরবানি দেওয়া। আমরা ছোটবেলায় ঈদের নামাজ পড়ে এসে কালু ভাইয়ের আম বাগানে একত্রিত হতাম কুরবানি দেখতে। যদিও কাজটি ছিল খুবই লোমহর্ষক, কিন্তু আমরা উপভোগ করতাম। মাইনের উপরে সামান্য একটু ফুটা করে সেখানে আগুন লাগিয়ে দেওয়া হত। প্রথমে মনে করেছিলাম আগুন লাগালে হয়তো মাইনটি বিস্ফোরণ করতে পারে। কিন্তু বিস্ফোরণ নয়, ফুটা জায়গা থেকে কাল ধোঁয়া বের হত। আগ্নেয়গিরির ধোঁয়াকেও যেন হার মানাবে। নীচের দিকটা সরু, কিন্তু যতই উপরের দিকে যায় ততই ধোঁয়া গুলো প্রসারিত হয়। চারিদিকে ছড়িয়ে পড়ে। কোন দুর্গন্ধ বা সুগন্ধ ছিল কিনা মনে নাই। অনেক দূর থেকে দেখা যেত। শুনেছি সহড়াতলা বা ভারতের ওপার থেকেও দেখা যেত। এক দেড় দুই ঘণ্টা ধরে জ্বলতো। সেদিন কখনো ভাবি নাই যে এই বারুদ পোড়া ধোঁয়া মানুষের শরীরে বা পরিবেশে কি মারাত্মক ক্ষতি করতে পারে। আমাদের মূর্খতাই অনেক ক্ষতির কারন। এখন ভাবলে নিজেকে খুবই অপরাধী মনে হয়।      কিছুদিন পর একটা গুজব শোনা গেল, ভারতের আর্মিরা বাংলাদেশ থেকে গুরুত্বপূর্ণ জিনিষ, বিশেষ করে আগ্নেয়াস্ত্র বা ঐতিহাসিক সামগ্রী গুলো বিনা অনুমতিতে বর্ডার পার করে নিয়ে যাচ্ছে। আমরা মনে করলাম, এত কষ্ট করে মাইনগুলো উঠালাম, এগুলো কোনভাবেই ইন্ডিয়ার হাতে দেওয়া যাবে না। যদিও পাকিস্তানীরা এগুলো নিয়ে এসেছিল আমাদেরকেই হত্যা করতে, কিন্তু এগুলো তো এখন আমাদের আয়ত্তে, কিন্তু আমরা কি করতে পারি? মাইনের সত্যিকার ব্যাবহার সম্পর্কেও আমাদের কোন ধারনা ছিল না। শেষমেশ সিদ্দান্ত নিলাম এগুলো মানুষের চোখের আড়াল থেকে সরানো দরকার। কিন্তু কোথায় কিভাবে রাখব? সংখ্যায় তো কম নয়।        আমাদের যে কোন বিষয়ে সর্বদা সদয়ের হাত বাড়িয়ে দিয়েছিলেন যে দুই সহোদর তারা হলেন গোসাইডুবি পাড়ার প্রয়াত গনি ভাই এবং মান্নান ভাই। তাদের গোয়াল ঘরের মেঝে খুঁড়ে সেখানে মাইন গুলো পুতে রাখার সিদ্ধান্ত নেওয়া হল। মাইনের জন্য হয়তো এটাই ছিল মহাশান্তির জায়গা। কিন্তু একাজগুলো তো সবাইকে জানিয়ে করা যাবেনা। তাই আমরা নিজেরাই সন্ধ্যার পর অতি গোপনে মেঝে খোঁড়া শুরু করলাম। এসব কাজে কাদের ছিল খুবই পারদর্শী। আমি ছিলাম খুব পাতলা হালকা,  শারীরিক পরিশ্রমে ছিল কিছুটা অনিহা। অনেক রাত পর্যন্ত খোঁড়া খুঁড়ি করলাম। ১০০০ মাইনের জন্য জায়গা তো কম লাগবে না। গোটা গোয়াল ঘর খুঁড়ে ফেললাম। কয়েকদিন আগেই আমাদের বাড়ির মাইন গুলো মান্নান ভাইদের বাড়িতে নিয়ে আনা হয়েছিল। সেগুলো ধীরে ধীরে গর্তের মধ্যে ঢুকিয়ে উপরে মাটি দিয়ে ভরাট করে দিলাম। যে মাইনগুলো মানুষ মারার জন্য তৈরি এবং অতি যত্নে সংরক্ষণ করা হয়েছিল, সেই মাইনের উপর অহরহ গরু পেসাব করবে, আর গরুর চোনা দিয়ে মাইনগুলো গোসল করবে, কি যে আনন্দ। মাইন ভাই, এই তোমার উপযুক্ত শিক্ষা। এটাই তোমার কপালে হয়তো লেখা ছিল।     এভাবে চলতে থাকলো দিনের পর দিন, মাসের পর মাস, বছরও কেটে গেল। থানা থেকেও কোন সংবাদ নাই, আমরা নিজেরাও যোগাযোগ করি নাই। গাংনী পর্যন্ত এগুলো বহন করতে হলে ট্রাক ভাড়া করা লাগবে। মিন্তু আমাদের তো টাকা পয়সা নাই, আর থাকলেই বা কে খরচ করবে? মাইন তো আমাদের কোন বিরক্ত করছে না। তাই চুপচাপ থাকলাম। হঠাৎ করেই একদিন বিনা নোটিশে গাংনী  থানা থেকে কয়েকজন পুলিশ সহ একটা ট্রাক এসে হাজির। ইতিমধ্যে কত সময় কেটে গেছে মনে নাই।   আমি সেদিন গ্রামে ছিলাম না। সম্ভবত মান্নান ভাই বাড়িতেই ছিল এবং বিষয়টা দেখাশুনা করেছিল। পুলিশের লোকজন গ্রামের মানুষের চোখের সামনে দিয়ে গোয়াল ঘরের মেঝে খুঁড়ে মাইন গুলো উঠিয়ে ট্রাক ভর্তি করে নিয়ে গেল। গ্রামের মানুষের নিকট হয়ত একটু খারাপই লেগেছিল, কারন পরের জিনিসও যদি দীর্ঘদিন নিজের কাছে থাকে তাহলে সেগুলোর প্রতি ভিন্ন একটা মায়া হয়ে যায়। আমরা নিশ্চিন্ত হলাম, সেই সাথে মাইন গুলোর একটা আশ্রয় খুঁজে পাওয়া গেল। শেষ পর্যন্ত মাইন গুলো কোথায় নিয়ে যাওয়া হয়েছে, কি কাজ করা হয়েছে, সত্যিই ভারতে পাচার হয়েছে কিনা, আমরা কিছুই জানিনা।   আজ এখানেই শেষ করি ৯ই জুলাই, ২০২০






 Let's end here today

No comments

Powered by Blogger.